ইন্টারনেট এর কিছু বেসিক ধারণা যা
একেবারে না জানলেই নয়।বিশেষ করে যারা
নতুন ব্যাবহারকারি তারা মধ্যে প্রশ্ন জাগে
আইপি এড্রেস কি,ম্যাক এড্রেস
কি,ডোমেইন কি সার্ভার কি ক্লায়েন্ট কি
ইত্যাদি।আজকের টিউনটি মূলত নতুন দের
বিশেষ ভাবে কাজে লাগবে বলে আমি আশা
করি, আমি গুগল,উইকিপিডিয়া,ইউটিউব ইত্যাদি
থেকে তথ্য গুলো সংগ্রহ করেছি এবং সহজ
বাংলায় বিভিন্ন উদাহরণ এর মাধ্যমে বুঝানোর
চেষ্টা করেছি আশা করি প্রত্যেকের
ভালো লাগবে। টিউনটি অনেক বড় তাই বানান
ভুল থাকতে পারে আশা করছি এগুলো ক্ষমা
সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আজকের টিউন এ আমি আপনাদের সাথে
যে বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করবো
নিচে নিম্নে দেয়া হল :
ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু
বেসিক ধারনা।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কি, ওয়ার্ল্ড
ওয়াইড ওয়েব ইতিহাস
সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট কি,এদের কাজ
কি ,সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট সম্পর্কে
ধারণা
আই-পি এড্রেস কি,আই-পি এড্রেস
এর কাজ কি
ডোমেইন নেইম সিস্টেম
,ব্যান্ডউইথ এগুলো সম্পর্কে ধারণা
ইউ আর এল (URL)
ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু বেসিক
ধারনা
ইন্টারনেট হল একটি সংযোগ ব্যবস্থার
মত,ইন্টারনেট হচ্ছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক
ডিভাইস যেমন ( কম্পিউটার,ল্যাপটপ,মোবাইল
ফোন বা স্মাট ফোন ) কে একসাথে সংযুক্ত
করার জন্য একটা সিস্টেম যার মাধ্যমে বিভিন্ন
ইনফরমেশন আদান প্রধান করা যায়। নিচের
ছবিটা দেখে আমরা বুঝতে পারি
যে,প্রত্যেকে প্রত্যেকের সাথে
সংযুক্ত বা Connected অনেকটা জাল এর মত।
চলুন আপনাদের একটা ডিফরেন্ট উদাহরন
দেখায়
ওপরের ছবিটিতে আমরা অনেক গুলো বিল্ডিং
দেখতে পারছি,আমরা যদি এক বিল্ডিং থেকে
আরেক বিল্ডিং এ যেতে চায়
সেক্ষেত্রে আমরা কিন্ত যেতে পারবো
না,কারন বিল্ডিং গুলো একে অপরের সাথে
সংযুক্ত না,এক বিল্ডিং থেকে অণ্য যেতে
আমাদের একটি সিস্টেম করতে হবে সে
সিস্টেমটির নাম হল রাস্তা,আমরা যদি বিল্ডিং
গুলোর মাঝে রাস্তা তৈরি করি তাহলে খুব
সহজে আমরা এক বিল্ডিং থেকে আরেক
বিল্ডিং এ যেতে পারবো। নিচের ছবিটি
দেখলে আরও ভালো ভাবে বুঝতে
পারবেন।
তার ম্যানে আমরা এখন বলতে পারবো বিল্ডিং
গুলো পরস্পর এর সাথে সংযুক্ত বা
Contented, ইন্টারনেট হল এই রকম
সংযোগ ব্যবস্থার মত।
এখন আমরা যদি এই খানে নতুন একটি বিল্ডিং তৈরি
করি,তাহলে কি আমরা বলতে পারবো যে
বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং এর সাথে সংযুক্ত কিনা,উত্তর
হবে না তার কারন বিল্ডিংটির সাথে রাস্তা নেই,
এই বিল্ডিং এর কোন মানুষ এক বিল্ডিং থেকে
আরেক বিল্ডিং এ যেতে পারবে না, বিল্ডিংটি
অনেকটা বিছিন্ন নেটওয়ার্ক এর মত তাকে
যদি নেটওয়ার্ক এর সাথে যুক্ত করতে হয়
তাহলে তার বিল্ডিং এর সামনে একটি রাস্তা
বসাতে হবে।
নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন,এখন আমরা বলতে
পারি নতুন তৈরি করা বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং বা একই
নেটওয়ার্ক এর সাথে সংযুক্ত বা
Connected,তো ইন্টারনেট হচ্ছে অনেক
টা এই রকম।
আমরা যদি টেলিফোন এর উদাহরণ দেই
তাহলে বিষয়টি আরও ভালোভাবে বোঝতে
পারবো। যদিও এখন স্মাট ফোন এর যুগ
চলে এসেছে সবায় স্মার্ট ফোন ব্যাবহার
করছি,এর পরে ও লেন ফোন এর ব্যাবহার
কিন্ত এখনও কমে যায় নি। নিচের ছবিটি ভালো
ভাবে খেয়াল করুন।
ওপরের ছবিটি দেখে আমরা বুঝতে পারছি
যে প্রতিটি লেন ফোন পরস্পর এর সাথে
তার দিয়ে সংযুক্ত বা Connected আমরা
যেকোনো ফোন থেকে যে কোন
ফোন এ যোগাযোগ করতে পারবো।
এখন যদি আমি মার্কেট থেকে নতুন একটি
ফোন কিনে নিয়ে আসি আমি কি সবার সাথে
যোগাযোগ করতে পারবো ? উত্তর হবে
না তার কারন আমাকে এই নেটওয়ার্ক এর
সাথে যুক্ত হতে হবে তার দিয়ে । নিচের
ছবি গুলো লক্ষ্য করুন
এখন আমরা বলতে পারি যে নিচের ফোনটি
উপরের নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত বা Connected
এখন কিন্তু আমরা যে কোন ফোন এ
যোগাযোগ করতে পারবো,তো
ইন্টারনেট হছে এই একম সংযোগ ব্যবস্থার
মত,যার সাথে যুক্ত হলে আমরা বিভিন্ন
কম্পিউটার এ তথ্য আধান প্রধান করতে পারব।
একেবারে না জানলেই নয়।বিশেষ করে যারা
নতুন ব্যাবহারকারি তারা মধ্যে প্রশ্ন জাগে
আইপি এড্রেস কি,ম্যাক এড্রেস
কি,ডোমেইন কি সার্ভার কি ক্লায়েন্ট কি
ইত্যাদি।আজকের টিউনটি মূলত নতুন দের
বিশেষ ভাবে কাজে লাগবে বলে আমি আশা
করি, আমি গুগল,উইকিপিডিয়া,ইউটিউব ইত্যাদি
থেকে তথ্য গুলো সংগ্রহ করেছি এবং সহজ
বাংলায় বিভিন্ন উদাহরণ এর মাধ্যমে বুঝানোর
চেষ্টা করেছি আশা করি প্রত্যেকের
ভালো লাগবে। টিউনটি অনেক বড় তাই বানান
ভুল থাকতে পারে আশা করছি এগুলো ক্ষমা
সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আজকের টিউন এ আমি আপনাদের সাথে
যে বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করবো
নিচে নিম্নে দেয়া হল :
ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু
বেসিক ধারনা।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কি, ওয়ার্ল্ড
ওয়াইড ওয়েব ইতিহাস
সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট কি,এদের কাজ
কি ,সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট সম্পর্কে
ধারণা
আই-পি এড্রেস কি,আই-পি এড্রেস
এর কাজ কি
ডোমেইন নেইম সিস্টেম
,ব্যান্ডউইথ এগুলো সম্পর্কে ধারণা
ইউ আর এল (URL)
ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু বেসিক
ধারনা
ইন্টারনেট হল একটি সংযোগ ব্যবস্থার
মত,ইন্টারনেট হচ্ছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক
ডিভাইস যেমন ( কম্পিউটার,ল্যাপটপ,মোবাইল
ফোন বা স্মাট ফোন ) কে একসাথে সংযুক্ত
করার জন্য একটা সিস্টেম যার মাধ্যমে বিভিন্ন
ইনফরমেশন আদান প্রধান করা যায়। নিচের
ছবিটা দেখে আমরা বুঝতে পারি
যে,প্রত্যেকে প্রত্যেকের সাথে
সংযুক্ত বা Connected অনেকটা জাল এর মত।
চলুন আপনাদের একটা ডিফরেন্ট উদাহরন
দেখায়
ওপরের ছবিটিতে আমরা অনেক গুলো বিল্ডিং
দেখতে পারছি,আমরা যদি এক বিল্ডিং থেকে
আরেক বিল্ডিং এ যেতে চায়
সেক্ষেত্রে আমরা কিন্ত যেতে পারবো
না,কারন বিল্ডিং গুলো একে অপরের সাথে
সংযুক্ত না,এক বিল্ডিং থেকে অণ্য যেতে
আমাদের একটি সিস্টেম করতে হবে সে
সিস্টেমটির নাম হল রাস্তা,আমরা যদি বিল্ডিং
গুলোর মাঝে রাস্তা তৈরি করি তাহলে খুব
সহজে আমরা এক বিল্ডিং থেকে আরেক
বিল্ডিং এ যেতে পারবো। নিচের ছবিটি
দেখলে আরও ভালো ভাবে বুঝতে
পারবেন।
তার ম্যানে আমরা এখন বলতে পারবো বিল্ডিং
গুলো পরস্পর এর সাথে সংযুক্ত বা
Contented, ইন্টারনেট হল এই রকম
সংযোগ ব্যবস্থার মত।
এখন আমরা যদি এই খানে নতুন একটি বিল্ডিং তৈরি
করি,তাহলে কি আমরা বলতে পারবো যে
বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং এর সাথে সংযুক্ত কিনা,উত্তর
হবে না তার কারন বিল্ডিংটির সাথে রাস্তা নেই,
এই বিল্ডিং এর কোন মানুষ এক বিল্ডিং থেকে
আরেক বিল্ডিং এ যেতে পারবে না, বিল্ডিংটি
অনেকটা বিছিন্ন নেটওয়ার্ক এর মত তাকে
যদি নেটওয়ার্ক এর সাথে যুক্ত করতে হয়
তাহলে তার বিল্ডিং এর সামনে একটি রাস্তা
বসাতে হবে।
নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন,এখন আমরা বলতে
পারি নতুন তৈরি করা বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং বা একই
নেটওয়ার্ক এর সাথে সংযুক্ত বা
Connected,তো ইন্টারনেট হচ্ছে অনেক
টা এই রকম।
আমরা যদি টেলিফোন এর উদাহরণ দেই
তাহলে বিষয়টি আরও ভালোভাবে বোঝতে
পারবো। যদিও এখন স্মাট ফোন এর যুগ
চলে এসেছে সবায় স্মার্ট ফোন ব্যাবহার
করছি,এর পরে ও লেন ফোন এর ব্যাবহার
কিন্ত এখনও কমে যায় নি। নিচের ছবিটি ভালো
ভাবে খেয়াল করুন।
ওপরের ছবিটি দেখে আমরা বুঝতে পারছি
যে প্রতিটি লেন ফোন পরস্পর এর সাথে
তার দিয়ে সংযুক্ত বা Connected আমরা
যেকোনো ফোন থেকে যে কোন
ফোন এ যোগাযোগ করতে পারবো।
এখন যদি আমি মার্কেট থেকে নতুন একটি
ফোন কিনে নিয়ে আসি আমি কি সবার সাথে
যোগাযোগ করতে পারবো ? উত্তর হবে
না তার কারন আমাকে এই নেটওয়ার্ক এর
সাথে যুক্ত হতে হবে তার দিয়ে । নিচের
ছবি গুলো লক্ষ্য করুন
এখন আমরা বলতে পারি যে নিচের ফোনটি
উপরের নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত বা Connected
এখন কিন্তু আমরা যে কোন ফোন এ
যোগাযোগ করতে পারবো,তো
ইন্টারনেট হছে এই একম সংযোগ ব্যবস্থার
মত,যার সাথে যুক্ত হলে আমরা বিভিন্ন
কম্পিউটার এ তথ্য আধান প্রধান করতে পারব।
ইন্টারনেট এর কিছু বেসিক ধারণা যা
একেবারে না জানলেই নয়।বিশেষ করে যারা
নতুন ব্যাবহারকারি তারা মধ্যে প্রশ্ন জাগে
আইপি এড্রেস কি,ম্যাক এড্রেস
কি,ডোমেইন কি সার্ভার কি ক্লায়েন্ট কি
ইত্যাদি।আজকের টিউনটি মূলত নতুন দের
বিশেষ ভাবে কাজে লাগবে বলে আমি আশা
করি, আমি গুগল,উইকিপিডিয়া,ইউটিউব ইত্যাদি
থেকে তথ্য গুলো সংগ্রহ করেছি এবং সহজ
বাংলায় বিভিন্ন উদাহরণ এর মাধ্যমে বুঝানোর
চেষ্টা করেছি আশা করি প্রত্যেকের
ভালো লাগবে। টিউনটি অনেক বড় তাই বানান
ভুল থাকতে পারে আশা করছি এগুলো ক্ষমা
সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আজকের টিউন এ আমি আপনাদের সাথে
যে বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করবো
নিচে নিম্নে দেয়া হল :
ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু
বেসিক ধারনা।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কি, ওয়ার্ল্ড
ওয়াইড ওয়েব ইতিহাস
সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট কি,এদের কাজ
কি ,সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট সম্পর্কে
ধারণা
আই-পি এড্রেস কি,আই-পি এড্রেস
এর কাজ কি
ডোমেইন নেইম সিস্টেম
,ব্যান্ডউইথ এগুলো সম্পর্কে ধারণা
ইউ আর এল (URL)
ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু বেসিক
ধারনা
ইন্টারনেট হল একটি সংযোগ ব্যবস্থার
মত,ইন্টারনেট হচ্ছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক
ডিভাইস যেমন ( কম্পিউটার,ল্যাপটপ,মোবাইল
ফোন বা স্মাট ফোন ) কে একসাথে সংযুক্ত
করার জন্য একটা সিস্টেম যার মাধ্যমে বিভিন্ন
ইনফরমেশন আদান প্রধান করা যায়। নিচের
ছবিটা দেখে আমরা বুঝতে পারি
যে,প্রত্যেকে প্রত্যেকের সাথে
সংযুক্ত বা Connected অনেকটা জাল এর মত।
চলুন আপনাদের একটা ডিফরেন্ট উদাহরন
দেখায়
ওপরের ছবিটিতে আমরা অনেক গুলো বিল্ডিং
দেখতে পারছি,আমরা যদি এক বিল্ডিং থেকে
আরেক বিল্ডিং এ যেতে চায়
সেক্ষেত্রে আমরা কিন্ত যেতে পারবো
না,কারন বিল্ডিং গুলো একে অপরের সাথে
সংযুক্ত না,এক বিল্ডিং থেকে অণ্য যেতে
আমাদের একটি সিস্টেম করতে হবে সে
সিস্টেমটির নাম হল রাস্তা,আমরা যদি বিল্ডিং
গুলোর মাঝে রাস্তা তৈরি করি তাহলে খুব
সহজে আমরা এক বিল্ডিং থেকে আরেক
বিল্ডিং এ যেতে পারবো। নিচের ছবিটি
দেখলে আরও ভালো ভাবে বুঝতে
পারবেন।
তার ম্যানে আমরা এখন বলতে পারবো বিল্ডিং
গুলো পরস্পর এর সাথে সংযুক্ত বা
Contented, ইন্টারনেট হল এই রকম
সংযোগ ব্যবস্থার মত।
এখন আমরা যদি এই খানে নতুন একটি বিল্ডিং তৈরি
করি,তাহলে কি আমরা বলতে পারবো যে
বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং এর সাথে সংযুক্ত কিনা,উত্তর
হবে না তার কারন বিল্ডিংটির সাথে রাস্তা নেই,
এই বিল্ডিং এর কোন মানুষ এক বিল্ডিং থেকে
আরেক বিল্ডিং এ যেতে পারবে না, বিল্ডিংটি
অনেকটা বিছিন্ন নেটওয়ার্ক এর মত তাকে
যদি নেটওয়ার্ক এর সাথে যুক্ত করতে হয়
তাহলে তার বিল্ডিং এর সামনে একটি রাস্তা
বসাতে হবে।
নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন,এখন আমরা বলতে
পারি নতুন তৈরি করা বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং বা একই
নেটওয়ার্ক এর সাথে সংযুক্ত বা
Connected,তো ইন্টারনেট হচ্ছে অনেক
টা এই রকম।
আমরা যদি টেলিফোন এর উদাহরণ দেই
তাহলে বিষয়টি আরও ভালোভাবে বোঝতে
পারবো। যদিও এখন স্মাট ফোন এর যুগ
চলে এসেছে সবায় স্মার্ট ফোন ব্যাবহার
করছি,এর পরে ও লেন ফোন এর ব্যাবহার
কিন্ত এখনও কমে যায় নি। নিচের ছবিটি ভালো
ভাবে খেয়াল করুন।
ওপরের ছবিটি দেখে আমরা বুঝতে পারছি
যে প্রতিটি লেন ফোন পরস্পর এর সাথে
তার দিয়ে সংযুক্ত বা Connected আমরা
যেকোনো ফোন থেকে যে কোন
ফোন এ যোগাযোগ করতে পারবো।
এখন যদি আমি মার্কেট থেকে নতুন একটি
ফোন কিনে নিয়ে আসি আমি কি সবার সাথে
যোগাযোগ করতে পারবো ? উত্তর হবে
না তার কারন আমাকে এই নেটওয়ার্ক এর
সাথে যুক্ত হতে হবে তার দিয়ে । নিচের
ছবি গুলো লক্ষ্য করুন
এখন আমরা বলতে পারি যে নিচের ফোনটি
উপরের নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত বা
এখন আমরা বলতে পারি যে নিচের ফোনটি
উপরের নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত বা Connected
এখন কিন্তু আমরা যে কোন ফোন এ
যোগাযোগ করতে পারবো,তো
ইন্টারনেট হছে এই একম সংযোগ ব্যবস্থার
মত,যার সাথে যুক্ত হলে আমরা বিভিন্ন
কম্পিউটার এ তথ্য আধান প্রধান করতে পারব।
ইন্টারনেট এর সুচনা
ইন্টারনেট এর সূচনা হয়েছে ১৯৫০ সাল
থেকে,তখন শুধুমাত্র সামরিক কাজে এবং
যুদ্ধক্ষেত্রে ও যোগাযোগ এর জন্য
ব্যাবহার করা হত ইন্টারনেট।
ইন্টারনেট শুরুর কিছু ইতিহাস
অনেককিছুর মতোই ইন্টারনেটের জম্মও
সাবেক দুই পরাশক্তির দ্বন্দ্ব থেকে।ষাটের
দশকে আমেরিকা ও রাশিয়া যখন পরস্পরের
প্রতিদ্ধন্দ্বিতায় লিপ্ত তখন ইন্টারনেটের
ধারনাটির জম্ম নেয় আমেরিকান প্রতিরক্ষা
বাহিনীর নীতিনির্ধারকদের মাথায়।১৯৬০
সালের মাঝামাঝি সময়ে আমেরিকান প্রতিরক্ষা
দপ্তরের অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রোজেক্ট
এজেন্সি (ARPA)ইন্টারনেট নিয়ে কাজ শুরু
করে।আমেরিকান প্রতিরক্ষা দপ্তরের
উদ্দেশ্য ছিল এমন একটি যোগাযোগ মাধ্যম
গড়ে তোলা যা যুদ্ধকালিন সময়ে রাশিয়ার
আক্রমণে বিধবস্ত হবে না। এ লক্ষ্য
নিয়েই গড়ে উঠে প্রথম কম্পিউটার
নেটওয়ার্ক ARPA NET। এরপর বিজ্ঞানী ও
গবেষকরা বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের
মধ্যে সংযোগ ও তথ্য আদান প্রধানের
উদ্দেশ্য ইন্টারনেট গড়ে তুললেন। এইটি
করতে গিয়ে তাদেরকে কিছু নতুন
প্রোটোকল (Protocol)তৈরি করতে
হলো।অর্থাৎ একটা কম্পিউটার আরেকটা
কম্পিউটার এর সাথে তথ্য আদান প্রধান করবে
কিভাবে,কি হবে তাদের ভাষা তা নির্ধারণ করে
দিতে হলো প্রটোকলের মাধ্যমে।এসব
নিয়ম বা প্রটোকলের ওপর ভিওি করেই
গড়ে উঠেছে এ যুগের ইন্টারনেট।
*** অনেকে ওয়েব ও ইন্টারনেটকে এক
মনে করেন,আসলে ওয়েব হলো
ইন্টারনেট এর একটা অংশ মাত্র ***
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ইতিহাস
নিচের ছবিটি Tim Berners-Lee ওয়ার্ল্ড ওয়াইড
ওয়েব এর জনক
Tim Berners-Lee ১৯৮৯ সালে তিনি
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর ধারণা প্রস্তাব
করেন।
তিনি তখন CERN ল্যাব ( CERN ল্যাব
হলো একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণাগার)
প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত
ছিলেন
তিনি বর্তমান World Wide Web
Consortium (W3C) ডিরেক্টর
তিনি পরবর্তী কালে World Wide Web
Foundation প্রতিষ্ঠা করেন
তিনি প্রথম একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েব সাইট
তৈরি করেন।
একেবারে না জানলেই নয়।বিশেষ করে যারা
নতুন ব্যাবহারকারি তারা মধ্যে প্রশ্ন জাগে
আইপি এড্রেস কি,ম্যাক এড্রেস
কি,ডোমেইন কি সার্ভার কি ক্লায়েন্ট কি
ইত্যাদি।আজকের টিউনটি মূলত নতুন দের
বিশেষ ভাবে কাজে লাগবে বলে আমি আশা
করি, আমি গুগল,উইকিপিডিয়া,ইউটিউব ইত্যাদি
থেকে তথ্য গুলো সংগ্রহ করেছি এবং সহজ
বাংলায় বিভিন্ন উদাহরণ এর মাধ্যমে বুঝানোর
চেষ্টা করেছি আশা করি প্রত্যেকের
ভালো লাগবে। টিউনটি অনেক বড় তাই বানান
ভুল থাকতে পারে আশা করছি এগুলো ক্ষমা
সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আজকের টিউন এ আমি আপনাদের সাথে
যে বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করবো
নিচে নিম্নে দেয়া হল :
ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু
বেসিক ধারনা।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কি, ওয়ার্ল্ড
ওয়াইড ওয়েব ইতিহাস
সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট কি,এদের কাজ
কি ,সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট সম্পর্কে
ধারণা
আই-পি এড্রেস কি,আই-পি এড্রেস
এর কাজ কি
ডোমেইন নেইম সিস্টেম
,ব্যান্ডউইথ এগুলো সম্পর্কে ধারণা
ইউ আর এল (URL)
ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু বেসিক
ধারনা
ইন্টারনেট হল একটি সংযোগ ব্যবস্থার
মত,ইন্টারনেট হচ্ছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক
ডিভাইস যেমন ( কম্পিউটার,ল্যাপটপ,মোবাইল
ফোন বা স্মাট ফোন ) কে একসাথে সংযুক্ত
করার জন্য একটা সিস্টেম যার মাধ্যমে বিভিন্ন
ইনফরমেশন আদান প্রধান করা যায়। নিচের
ছবিটা দেখে আমরা বুঝতে পারি
যে,প্রত্যেকে প্রত্যেকের সাথে
সংযুক্ত বা Connected অনেকটা জাল এর মত।
চলুন আপনাদের একটা ডিফরেন্ট উদাহরন
দেখায়
ওপরের ছবিটিতে আমরা অনেক গুলো বিল্ডিং
দেখতে পারছি,আমরা যদি এক বিল্ডিং থেকে
আরেক বিল্ডিং এ যেতে চায়
সেক্ষেত্রে আমরা কিন্ত যেতে পারবো
না,কারন বিল্ডিং গুলো একে অপরের সাথে
সংযুক্ত না,এক বিল্ডিং থেকে অণ্য যেতে
আমাদের একটি সিস্টেম করতে হবে সে
সিস্টেমটির নাম হল রাস্তা,আমরা যদি বিল্ডিং
গুলোর মাঝে রাস্তা তৈরি করি তাহলে খুব
সহজে আমরা এক বিল্ডিং থেকে আরেক
বিল্ডিং এ যেতে পারবো। নিচের ছবিটি
দেখলে আরও ভালো ভাবে বুঝতে
পারবেন।
তার ম্যানে আমরা এখন বলতে পারবো বিল্ডিং
গুলো পরস্পর এর সাথে সংযুক্ত বা
Contented, ইন্টারনেট হল এই রকম
সংযোগ ব্যবস্থার মত।
এখন আমরা যদি এই খানে নতুন একটি বিল্ডিং তৈরি
করি,তাহলে কি আমরা বলতে পারবো যে
বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং এর সাথে সংযুক্ত কিনা,উত্তর
হবে না তার কারন বিল্ডিংটির সাথে রাস্তা নেই,
এই বিল্ডিং এর কোন মানুষ এক বিল্ডিং থেকে
আরেক বিল্ডিং এ যেতে পারবে না, বিল্ডিংটি
অনেকটা বিছিন্ন নেটওয়ার্ক এর মত তাকে
যদি নেটওয়ার্ক এর সাথে যুক্ত করতে হয়
তাহলে তার বিল্ডিং এর সামনে একটি রাস্তা
বসাতে হবে।
নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন,এখন আমরা বলতে
পারি নতুন তৈরি করা বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং বা একই
নেটওয়ার্ক এর সাথে সংযুক্ত বা
Connected,তো ইন্টারনেট হচ্ছে অনেক
টা এই রকম।
আমরা যদি টেলিফোন এর উদাহরণ দেই
তাহলে বিষয়টি আরও ভালোভাবে বোঝতে
পারবো। যদিও এখন স্মাট ফোন এর যুগ
চলে এসেছে সবায় স্মার্ট ফোন ব্যাবহার
করছি,এর পরে ও লেন ফোন এর ব্যাবহার
কিন্ত এখনও কমে যায় নি। নিচের ছবিটি ভালো
ভাবে খেয়াল করুন।
ওপরের ছবিটি দেখে আমরা বুঝতে পারছি
যে প্রতিটি লেন ফোন পরস্পর এর সাথে
তার দিয়ে সংযুক্ত বা Connected আমরা
যেকোনো ফোন থেকে যে কোন
ফোন এ যোগাযোগ করতে পারবো।
এখন যদি আমি মার্কেট থেকে নতুন একটি
ফোন কিনে নিয়ে আসি আমি কি সবার সাথে
যোগাযোগ করতে পারবো ? উত্তর হবে
না তার কারন আমাকে এই নেটওয়ার্ক এর
সাথে যুক্ত হতে হবে তার দিয়ে । নিচের
ছবি গুলো লক্ষ্য করুন
এখন আমরা বলতে পারি যে নিচের ফোনটি
উপরের নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত বা
এখন আমরা বলতে পারি যে নিচের ফোনটি
উপরের নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত বা Connected
এখন কিন্তু আমরা যে কোন ফোন এ
যোগাযোগ করতে পারবো,তো
ইন্টারনেট হছে এই একম সংযোগ ব্যবস্থার
মত,যার সাথে যুক্ত হলে আমরা বিভিন্ন
কম্পিউটার এ তথ্য আধান প্রধান করতে পারব।
ইন্টারনেট এর সুচনা
ইন্টারনেট এর সূচনা হয়েছে ১৯৫০ সাল
থেকে,তখন শুধুমাত্র সামরিক কাজে এবং
যুদ্ধক্ষেত্রে ও যোগাযোগ এর জন্য
ব্যাবহার করা হত ইন্টারনেট।
ইন্টারনেট শুরুর কিছু ইতিহাস
অনেককিছুর মতোই ইন্টারনেটের জম্মও
সাবেক দুই পরাশক্তির দ্বন্দ্ব থেকে।ষাটের
দশকে আমেরিকা ও রাশিয়া যখন পরস্পরের
প্রতিদ্ধন্দ্বিতায় লিপ্ত তখন ইন্টারনেটের
ধারনাটির জম্ম নেয় আমেরিকান প্রতিরক্ষা
বাহিনীর নীতিনির্ধারকদের মাথায়।১৯৬০
সালের মাঝামাঝি সময়ে আমেরিকান প্রতিরক্ষা
দপ্তরের অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রোজেক্ট
এজেন্সি (ARPA)ইন্টারনেট নিয়ে কাজ শুরু
করে।আমেরিকান প্রতিরক্ষা দপ্তরের
উদ্দেশ্য ছিল এমন একটি যোগাযোগ মাধ্যম
গড়ে তোলা যা যুদ্ধকালিন সময়ে রাশিয়ার
আক্রমণে বিধবস্ত হবে না। এ লক্ষ্য
নিয়েই গড়ে উঠে প্রথম কম্পিউটার
নেটওয়ার্ক ARPA NET। এরপর বিজ্ঞানী ও
গবেষকরা বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের
মধ্যে সংযোগ ও তথ্য আদান প্রধানের
উদ্দেশ্য ইন্টারনেট গড়ে তুললেন। এইটি
করতে গিয়ে তাদেরকে কিছু নতুন
প্রোটোকল (Protocol)তৈরি করতে
হলো।অর্থাৎ একটা কম্পিউটার আরেকটা
কম্পিউটার এর সাথে তথ্য আদান প্রধান করবে
কিভাবে,কি হবে তাদের ভাষা তা নির্ধারণ করে
দিতে হলো প্রটোকলের মাধ্যমে।এসব
নিয়ম বা প্রটোকলের ওপর ভিওি করেই
গড়ে উঠেছে এ যুগের ইন্টারনেট।
*** অনেকে ওয়েব ও ইন্টারনেটকে এক
মনে করেন,আসলে ওয়েব হলো
ইন্টারনেট এর একটা অংশ মাত্র ***
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ইতিহাস
নিচের ছবিটি Tim Berners-Lee ওয়ার্ল্ড ওয়াইড
ওয়েব এর জনক
Tim Berners-Lee ১৯৮৯ সালে তিনি
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর ধারণা প্রস্তাব
করেন।
তিনি তখন CERN ল্যাব ( CERN ল্যাব
হলো একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণাগার)
প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত
ছিলেন
তিনি বর্তমান World Wide Web
Consortium (W3C) ডিরেক্টর
তিনি পরবর্তী কালে World Wide Web
Foundation প্রতিষ্ঠা করেন
তিনি প্রথম একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েব সাইট
তৈরি করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন